• About
  • Advertise
  • Privacy & Policy
  • Contact
Tech News, Magazine & Review WordPress Theme 2017
  • Home
    • Home – Layout 1
    • Home – Layout 2
    • Home – Layout 3
    • Home – Layout 4
    • Home – Layout 5
No Result
View All Result
  • Home
    • Home – Layout 1
    • Home – Layout 2
    • Home – Layout 3
    • Home – Layout 4
    • Home – Layout 5
No Result
View All Result
Helpbn
No Result
View All Result

আউটসোর্সিং কি? আউটসোর্সিং কিভাবে শিখব?

Help Bn by Help Bn
June 4, 2020
Home Earnings
Share on FacebookShare on Twitter
অনলাইনে আয় করার বিষয়কে কেন্দ্র করে আউটসোর্সিং নিয়ে আমাদের দেশের মানুষের মধ্যে অনেক ধরনের কৌতুহল রয়েছে। আমাদের অনেকের ধারনা অনলাইন থেকে আয় করার জন্য আউটসোর্সিং শিখা প্রয়োজন হয়! আবার অধিকাংশ মানুষ আউটসোর্সিং বলতে শুধুমাত্র ইন্টারনেট থেকে আয় করাকে বুঝে। আবার এমন কিছু মানুষ আছে যারা মনেকরে নিজের মেইন কাজের বাহিরে অনলাইন হতে আরো কিছু অতিরিক্ত টাকা আয় করে নেওয়াকে আউটসোর্সি বলে। অর্থাৎ মেইন ইনকাম সোর্সের বাইরে আরেকটি ইনকাম করাকে আউটসোর্সিং হিসেবে ধরে নেয়!

সেই সাথে আরো কিছু লোক আছে যারা আউটসোর্সিং বলতে ফ্রিল্যান্সিংকে বুঝে। আমাদের দেশের অধিকাংশ মানুষ আউটসোর্সিং এবং ফ্রিল্যান্সিং দুটি বিষয়কে একত্রে মাখামাখি করে গুলিয়ে ফেলছে। আমি অনেক ভালো ভালো বাংলা ব্লগ দেখেছি, যারা আউটসোর্সিং ও ফ্রিল্যান্সিং বিষয়ে ভালোভাবে না বুঝে আউটসোর্সিং থেকে টাকা আয় করার বিভিন্ন উপায় বর্ণনা দিয়েছেন। আসলে আউটসোর্সিং এবং ফ্রিল্যান্সিং ভিন্ন দুটি বিষয়।

আউটসোর্সিং বলতে মেইন ইনকাম সোর্সের বাইরে আরেকটি ইনকাম করাকে বুঝায় না। নিজের মেইন কাজের বাহিরে অনলাইনে আয় করা বা নিজের মেইন কাজের বাহিরে আরেকটি ইনকাম করা এবং আউটসোর্সিং এক জিনিস নয়। এই দুটির মধ্যে অনেক তফাৎ রয়েছে। অনলাইনে আয় এবং আউটসোর্সিং সম্পূর্ণ ভিন্ন দুটি বিষয়। নিজের মেইন আয়ের বাহিরে অনলাইন থেকে আয় করলে বা ফ্রিল্যান্সিং করে অনলাইনে আয় করলে সেটা আউটসোর্সিং হয় না।

এগুলো অবশ্যই পড়ুন – 
  • ফ্রিল্যান্সিং কি? ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার গাইডলাইন!
  • এফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয়: এফিলিয়েট মার্কেটিং কিভাবে শুরু করবো?
  • ব্লগ তৈরি করে আয়: ব্লগ থেকে কিভাবে আয় করা যায়?
আউটসোর্সিং কি? আউটসোর্সিং এর ওয়েবসাইট কোনগুলো? আউটসোর্সিং কিভাবে শিখব? কিংবা আউটসোর্সিং শেখার প্রয়োজন আছে কি না? আউটসোর্সিং এবং ফ্রিল্যান্সিং এর মধ্যে পার্থক্য আছে কি না, ইত্যাদি বিষয়ে আজকের পোস্টে আলোচনা করব।
আউটসোর্সিং বিষয়ে আলোচনা করার পূর্বে দেখা যাক, আমাদের দেশের বিভিন্ন জনপ্রিয় ব্লগ এবং ওয়েবসাইটে আউটসোর্সিং নিয়ে কি বলছে বা কিভাবে আউটসোর্সিং এর সংজ্ঞা দিচ্ছে। এখানে আমি বাংলাদেশের জনপ্রিয় ব্লগ “টেকটিউনস” হতে প্রাপ্ত আউটসোর্সিং এর সংজ্ঞা তুলে ধরছি।
  • [message]
    • ##info## আউটসোর্সিং কি – টেকটিউনস এর সংজ্ঞা
      • আউটসোর্সিং বা ফ্রিল্যান্সিং হচ্ছে স্বাধীন বা মুক্ত পেশা। অর্থাৎ স্বাধীন বা মুক্ত ভাবে বা কোন প্রতিষ্ঠানের বা কোন কোম্পানির কাজের চাপ ছাড়া স্বাধীন ভাবে অন্য কোন প্রতিষ্ঠানের কাজ করে আয় করার নাম হচ্ছে আউটসোর্সিং।
উপরের সংজ্ঞাটি একটু ভালোভাবে লক্ষ্য করুন। এখানে আউটসোর্সিং এবং ফ্রিল্যান্সিংকে দুটি একভাবে সংজ্ঞায়িত করা হয়েছে। তার মানে দাড়াচ্ছে আউটসোর্সিং একটি মুক্ত পেশা এবং ফ্রিল্যান্সিংও মুক্ত পেশা। তাহলে টেকটিউনস এর উপরোক্ত সংজ্ঞা থেকে বুঝা যাচ্ছে যে, আউটসোর্সিং এবং ফ্রিল্যান্সিং এর মধ্যে কোন পার্থক্য নেই।
এখন আমরা দেখব আউটসোর্সিং কি এবং ফ্রিল্যান্সিং কি? প্রকৃতপক্ষে এই দুটির মধ্যে কোন পার্থক্য আছে কি না? সেই সাথে আউটসোর্সিং এবং ফ্রিল্যান্সিং দুটি মুক্তি পেশা কি না, সেটা নিয়ে পর্যায়ক্রমে বিস্তারিত আলোচনা করব।

আউটসোর্সিং কি?

আউটসোর্সিং বিষয়টাকে সরাসরি সংজ্ঞায়িত না করে আমি একটি উদাহরনের মাধ্যমে আউটসোর্সিং সম্পর্কে আপনাদের পরিষ্কার ধারনা দেওয়ার চেষ্টা করছি। উদহারন পড়ার পর আউটসোর্সিং কি সেটা আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন।
উদাহরণ- মনে করুন আপনার একটি ঔষধের কোম্পানি আছে। আপনার কোম্পানিতে ঔষধ প্রস্তুত সহ মার্কেটিং এর যাবতী কাজ আপনার কোম্পানির সকল কর্মচারীদের দিয়ে করিয়ে নিতে পারেন। এ ক্ষেত্রে আপনার ঔষধ তৈরি থেকে শুরু করে বাজারজাত করার জন্য কোম্পানির লোক ব্যতীত অন্য কারো সাহায্য নেওয়ার প্রয়োজন হয় না।
কিন্তু আপনার কোম্পানির প্রয়োজনে যদি কখনো একটি ওয়েবসাইট তৈরি করতে হয়, তখন সেই কাজটি আপনার কোম্পানির কর্মচারী দিয়ে করিয়ে নিতে পারবেন না। কারণ ঔষধ কোম্পানিতে যারা চাকরি করে, তারা সাধারণত ওয়েবসাইট তৈরি করার কাজ জানে না। এ ক্ষেত্রে আপনি একজন ওয়েব ডেভেলপার এর সাথে কন্টাক করে ওয়েবসাইট তৈরি করে নিতে হবে।
এখন আপনি দুটি উপায়ে একজন ওয়েব ডেভেলপারের সাথে কন্টাক করে ওয়েবসাইট তৈরি করে নিতে পারবেন। একটি হচ্ছে সরাসরি কথা বলে ওয়েবসাইট তৈরি করা এবং অন্যটি হচ্ছে অনলাইনে কোন ফ্রিল্যান্সার এর সাথে কন্টাকের মাধ্যমে ওয়েবসাইট তৈরি করে নেওয়া। আপনি অনলাইনে করুন বা অফলাইনে করুন, উভয় ক্ষেত্রে আপনি একজন ওয়েব ডেভেলপারের সাথে কন্টাকের মাধ্যমে কাজটি করিয়ে নিতে পারবেন।
এখানে আপনি বিষয়টি ভালোভাবে লক্ষ্য করুন, যেহেতু আপনি একজন ওয়েব ডেভেলপারকে আপনার কোম্পানিতে নিয়োগ না দিয়ে কাজটি কন্টাকের মাধ্যমে করে নিলেন, সেহেতু এখানে আপনার অনেক খরছ বেচে যাবে। একজন ওয়েব ডেভেলপারকে কোম্পানিতে নিয়োগ করে ওয়েবসাইট তৈরি করতে গেলে ওয়েব ডেভেলপারকে মাসে মাসে অনেক টাকা দিতে হত। অথচ কন্টাকের মাধ্যমে কাজটি করার কারনে আপনার খরছ অনেকাংশে কমে যাবে। 
এগুলো আপনার কাজে লাগতে পারে –

  • মোবাইল দিয়ে টাকা আয় বিকাশে পেমেন্ট!
  • ব্লগে বাংলা আর্টিকেল লিখে বেশি টাকা আয় করার উপায়!
  • ফেসবুক থেকে আয়: ফেসবুকে কিভাবে টাকা আয় করা যায়?
এখন মূল কথায় আসা যাক। এখানে একটি ওয়েবসাইট তৈরি করতে দুটি পক্ষ রয়েছে। একটি পক্ষ হচ্ছে আপনি এবং অপর পক্ষ হচ্ছে ওয়েব ডেভেলপার। এখানে আপনি ওয়েব ডেভেলপারকে আপনার কোম্পানিতে নিয়োগ না দিয়ে বাহিরের সোর্স থেকে ওয়েব ডেভেলপারকে দিয়ে যে কাজটি করিয়ে নিয়েছেন সেটি হচ্ছে আউটসোর্সিং এবং যে ব্যক্তি অনলাইনের মাধ্যমে কাজটি করে দিয়েছে, সে হচ্ছে ফ্রিল্যান্সার।

আরো সহজভাবে বলা যায় যে, আপনার কাজটি আপনার কোম্পানির লোকের মাধ্যমে না করিয়ে বাহিরের সোর্স থেকে কাজ করে নেওয়ার কারনে আপনি আউটসোর্সিং করেছেন। এখানে আপনি হচ্ছেন আউটসোর্সার এবং আপনি যাকে দিয়ে কাজ করিয়েছেন তার ক্লায়েন্ট হিসেবে আপনি আউটসোর্সিং করেছেন। পক্ষান্তরে যে আপনার কাজটি করে দিয়েছে সে হচ্ছে ফ্রিল্যান্সার। অর্থাৎ যে আপনার কোম্পানির কাজটি করে টাকা আয় করেছে সে কখনই আউটসোর্সিং করছেন না। সেটা করছেন আপনি!

সহজ ভাষায় আউটসোর্সিং কি?

এক কথায় আউটসোর্সিং বলতে নিজের সোর্সের বাহিরে অন্যকোন সোর্স হতে কোন ব্যক্তির সাথে কন্টাকের মাধ্যমে কোনো কাজ করিয়ে নেওয়াকে আউটসোর্সিং বলে। অন্যভাবে বলা যায় যে, ইন্টারনেটের মাধ্যমে যে কোন প্রতিষ্ঠানের কাজ ফ্রিল্যান্সারদের দ্বারা করিয়ে নেয়ার নাম হচ্ছে আউটসোর্সিং। আর যারা এই আউটসোর্সিং এর কাজ করে তাদেরকে বলা হয় ফ্রিল্যান্সার।
তবে আউটসোর্সিং এর কাজ শুধুমাত্র ইন্টারনেট ও ফ্রিল্যান্সরদের দিয়ে করানো হয়, এমনটা কিন্তু নয়। অনলাইন ছাড়া অফলাইনের মাধ্যমে কোন ব্যক্তিকে কোম্পানিতে নিয়োগ না দিয়ে কন্টাকের মাধ্যমে কোম্পানির কোন কাজ করিয়ে নেওয়াটাও আউটসোর্সিং আওতায় পড়ে। 

কেন আউটসোর্সিং করা হয়?

ধরুন, আপানার একটি কোম্পানি আছে এবং আপনার কোম্পানিতে মোট ২৫ জন কর্মচারী আছে। তাদের মধ্যে ১০ জনকে দিয়ে ভিডিও এডিটিং এর কাজ করান, আরো ১০ জনকে দিয়ে ওয়েব ডেভেলপমেন্ট এর কাজ করান এবং বাকী ৫ জনকে দিয়ে অফিস ম্যানেজমেন্টের কাজ করান। কিন্তু দেখা গেলো যে, আপনার কোম্পানির প্রয়োজনে প্রতি মাসে ১/২ বার লোগো ডিজাইন করানোর প্রয়োজন পড়ে।
কিন্তু আপনার কোম্পানির কর্মচারীরা লোগো ডিজাইন করা না জানার কারনে তাদেরকে দিয়ে লোগো ডিজাইন করিয়ে নিতে পারেন না। এ ক্ষেত্রে মাসে খুব কম সময় লোগো ডিজাইন করানোর প্রয়োজন হয় বিধায় খরছের বিষয়টি মাথায় রেখে আপনি একজন লোগো ডিজাইনারকে কোম্পানিতে নিয়োগ দিতে চাইবেন না। কারণ একজন লোগো ডিজাইনরাকে কোম্পানিতে স্থায়িভাবে নিয়োগ দিলে মাসে মাসে অনেক টাকা বেতন দিতে হবে।
তখন আপনি কোম্পানির খরছ বাচানোর জন্য কোম্পানির বাহিরের সোর্স হতে একজন লোগো ডিজাইনারকে দিয়ে কাজটি করিয়ে নিবেন। এতেকরে তাকে মাসে মাসে টাকা না দিয়ে অল্প খরছে আপনার কোম্পানির লোগো তৈরি করে নিতে পারছেন বিধায় আপনার কোম্পানির ব্যয় অনেকাংশে কম হবে। মূলত যেকোন কোম্পানির ব্যয় কমানোর জন্য এবং অল্প খরছে কোন কাজ করিয়ে নেওয়ার জন্য আউটসোর্সিং করা হয়।

আউটসোর্সিং সুবিধা কি?

ছোট ও মাঝারি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের জন্য আউটসোর্সিং এর অনেক সুবিধা রয়েছে। বিশেষকরে ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের যে সকল সেক্টরের কাজগুলো নিয়মিত করার প্রয়োজন পড়ে না সেই সেক্টরের কাজ করানোর ক্ষেত্রে আউসোর্সিং এর বেশ কিছু সুবিধা রয়েছে। আউটসোর্সিং উল্লেখযোগ্য সুবিধাগুলো হচ্ছে-

১। দক্ষ কাজের লোক

বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস থাকার কারনে বিশ্বের যেকোন প্রান্তের দক্ষ লোকদের দিয়ে কাজ করিয়ে নেওয়া যায়। বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে দক্ষ ও অভীজ্ঞতা সম্পন্ন লোক ইন্টারনেট এর সাথে কানেকটেড রয়েছে বিধায় যেকোন কাজ করানোর জন্য লোক খোঁজার ক্ষেত্রে কোন সমস্যা হয় না। ইন্টারনেটে সার্চ করে আপনার পছন্দমত যে কাউকে আপনার আউটসোর্সিং এর কাজে নিয়োগ দিতে পারেন।

২। আউটসোর্সিং এ ব্যয় অনেক কম

দেশে বিদেশে যেকোন ব্যক্তিকে দিয়ে আউটসোর্স করেন না কেন, একজন ব্যক্তিকে ফুল টাইম চাকরিতে রেখে কাজ করানোর চেয়ে আউটসোর্সিং এর মাধ্যমে অনেক কম টাকা দিয়ে কাজ করে নেওয়া যায়। বিশেষকরে যারা ক্ষুদ্র ব্যবসায়ি তারা তাদের পছন্দমত ও সুবিধা মত সময়ে আউটসোর্সিং এর মাধ্যমে কাজ করে নিতে পারেন।

৩। দ্রুত কাজ করিয়ে নেওয়া যায়

সাধারণত আউটসোর্সিং এর কাজ চুক্তিভিত্তিক হওয়ার কারনে যেকোন কাজ দ্রুত আদায় করে নেওয়া যায়। কারন যে সমস্ত ফ্রিল্যান্সাররা আউটসোর্সিং এর কাজ করেন, তারা যেকোন কাজ দ্রুততার সহিত সাবমিট করার চেষ্টা করে। সেই জন্য আউটসোর্সিং এর মাধ্যমে যেকোন কোম্পানির কাজ দ্রুত ও কম সময়ে করিয়ে নেওয়া সম্ভব হয়। 

৪। অফ টাইমে কাজ করা যায়

সাধারণত কোম্পানির কর্মচারিরা নির্দিষ্ট সময় ছাড়া ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের কোন কাজ করে না। কিন্তু আউটসোর্সিং এর মাধ্যমে আপনি যেকোন সময় কাজ করিয়ে নিতে পারবেন। বিশেষকরে যখন অফিস বন্ধ থাকে, সেই সময়েও আপনি আউটসোর্সিং করে বিভিন্ন অফিসিয়াল কাজ সেরে নিতে পারবেন।

৫। আউটসোর্সিং করে বিজনেস স্কেলিং

আরেকটি উপকারিতা হচ্ছে বিজনেস স্কেল করা। কর্মচারিদের দায়িত্বের বোঝা একটু কমিয়ে দিয়ে সেই ফ্রি সময় তারা আপনার বিজনেস স্কেল করার জন্য সহায়ক কাজ করে কাটাতে পারবে। ব্যবসার সময় ব্যবসার কাজে লাগিয়ে শেষ করে ফেললে ব্যবসা আর বাড়ানো যায় না। এই জন্য অন্যদের দিয়ে কাজ করিয়ে নিজে ব্যবসার বড় করার কাজে আউটসোর্সিং গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

কি কি কাজ আউটসোর্স করা যায়?

আউটসোর্সিং এর আসল উদ্দেশ্য ব্যবসার কাজে যেখানে যেখানে সম্ভব, সেখানেই টাকা ও সময় সাশ্রয় করা। এই নীতি অনুসরণ করে যেসব কাজ আউটসোর্স করা যায়, সেইসব কাজগুলো হল-
  • অ্যাকাউন্টিং এবং বুককিপিং
  • সেলস এবং মার্কেটিং
  • কপিরাইটিং
  • ডিজাইন ও ম্যানুফ্যাকচারিং
  • অ্যাডমিনিস্ট্রেশন ও ব্যাক অফিস অ্যাসিস্টেন্স
  • কাস্টমার সার্ভিস
  • ওয়েব ডেভেলাপমেন্ট
  • ওয়েবসাইট মেইনটেইনেন্স
  • গ্রাফিক ডিজাইন
  • আরও অনেক কিছু

আউটসোর্সিং কিভাবে শিখব?

আপনি পোস্টটি পড়ে এ পর্যন্ত যতটুকো জেনেছেন, তাতে আপনি অবশ্যই ক্লিয়ার হয়েগেছেন যে, আউটসোর্সিং করার জন্য শেখার কিছুই নেই। কারণ আউটসোর্সিং এর মাধ্যমে টাকা আয় করা হয় না, মূলত আউটসোর্সিং এর মাধ্যমে বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সারদের দিয়ে কোম্পানির কাজ করিয়ে নেওয়া হয়। সুতরাং আউটসোর্সিং করার জন্য কোন কিছু শেখার প্রয়োজন হয় না। কিন্তু ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য আপনাকে অনেক কিছু শিখতে হবে।

আউটসোর্সিং এর ওয়েবসাইট

আউটসোর্সিং এর মাধ্যমে কোম্পানির কাজে ফ্রিল্যান্সার খোঁজার জন্য অনলাইনে হাজার হাজার মার্কেটপ্লেস রয়েছে। প্রথমে আপনাকে যেকোন একটি ভালোমানের মার্কেটপ্লেস হতে আউটসোর্সিং করার জন্য একজন ভালোমানের ফ্রিল্যান্সার খোঁজে নিতে হবে। নিচের যেকোন একটি মার্কেট খুজলে আউটসোর্সিং এর জন্য ভালোমানের ফ্রিল্যান্সার পেয়ে যাবেন।
  1. ফাইভার – Fiverr.Com
  2. আপওয়ার্ক – Upwork.Com
  3. ফ্রিল্যান্সার ডটকম – Freelancer.Com
  4. গুরু – Guru.Com
  5. টপটল – Toptal.Com

কিভাবে আউটসোর্সিং থেকে আয় করবেন?

দেখুন, আউটসোর্সিং থেকে আয় বলতে কিছু নেই। যে সকল কোম্পানি আউটসোর্সিং করে তারা মূলত কম খরছে তাদের কোম্পানির কাজ ফ্রিল্যান্সারদের দিয়ে করিয়ে নেওয়ার জন্য আউটসোর্সিং করে। এখানে নরমালভাবে একটি কাজ করানোর জন্য যে টাকা দিতে হত কিন্তু আউটসোর্সিং এর মাধ্যমে অল্প টাকায় কাজ আদায় করে নিতে পারে। কিন্তু এখানে আউটসোর্সিং এর মাধ্যমে আয় করার কোন বিষয় নেই।

আপনি যদি অন্যের কাজ করে টাকা আয় করতে চান, তাহলে আপনাকে একজন ফ্রিল্যান্সার হতে হবে। এখানে আউটসোর্সিং এর সাথে আপনার আয়ের কোন সম্পর্ক নেই। সেই জন্য আউটসোর্সিং মাধ্যমে টাকা আয় করার সুযোগ আপনার থাকছে না। 

শেষ কথা

আউটসোর্সিং খুব নরমাল একটি বিষয়। এ বিষয়ে পোস্ট লিখার কোন ইচ্ছ আমার ছিল না। কিন্তু অনলাইনে আউটসোর্সিং ও ফ্রিল্যান্সিং দুটি নিয়ে বিভিন্ন বাংলা ব্লগ ঘোলাটে মার্কা লেখা দেখে বিষয়টি ক্লিয়ার করার জন্য পোস্টটি লিখতে বসেছিলাম।

আমার বিশ্বাস পোস্ট পড়ার পর অন্তত আপনারা এখন থেকে ফ্রিল্যান্সিং এবং আউটসোর্সিং বিষয় দুটি এক নয়, সেটা বুঝতে পেরেছেন। সেই সাথে অনলাইনে আয় মানে আউটসোর্সিং নয় ও ফ্রিল্যান্সিং মানেই আউটসোর্সিং নয়, সেটাও ক্লিয়ার হয়েছেন।
Help Bn

Help Bn

Next Post

নিজের নামে রিংটোন কিভাবে তৈরি করবেন?

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Recommended.

Robi SMS Pack 2 TK: Robi SMS Offer 2020

July 29, 2020

কম্পিউটারের জনক কে? আধুনিক কম্পিউটারের জনক কে?

August 13, 2020

Trending.

FTP Server BD 2020: Best FTP BD

FTP Server BD 2020: Best FTP BD

December 15, 2020

Fusionbd full CSS code for Wapkiz Download Site. এখনি নিয়ে নিন Fusionbd এর CSS Code আর website বানান 2মিনিটে

November 16, 2019

Stylish New Download page Code for wapkiz

November 17, 2019

Liberty 3 Column Blogger Template Premium Version Free Download without footer credit

November 17, 2019
Termux এর মাধ্যমে যেকারো ফোন নাম্বার থেকে তার location সহ ছোট খাটো Info জেনে নিন খুব সহজেই

Termux এর মাধ্যমে যেকারো ফোন নাম্বার থেকে তার location সহ ছোট খাটো Info জেনে নিন খুব সহজেই

November 28, 2020
Helpbn

We bring you the best Premium WordPress Themes that perfect for news, magazine, personal blog, etc. Check our landing page for details.

Follow Us

Categories

  • Android
  • Android Tricks
  • Banglalink
  • Earnings
  • Facebook
  • GP SIM
  • Job
  • Job Circular
  • Movie
  • Robi SIM
  • Social Media
  • Tech
  • Telecom
  • Windows Tricks
  • YouTube

Recent News

GP Minute Offer 2021: Best Offer List

GP Minute Offer 2021: Best Offer List

December 15, 2020
সাপ্তাহিক চাকরির খবর ১১ ডিসেম্বর ২০২০

সাপ্তাহিক চাকরির খবর ১১ ডিসেম্বর ২০২০

December 15, 2020
  • About
  • Advertise
  • Privacy & Policy
  • Contact

© 2020 Nillhost - Development Nillhost.

No Result
View All Result
  • Home

© 2020 Nillhost - Development Nillhost.